NGO চাকরি
ক্ষুদ্রঋণ এনজিওতে ক্যারিয়ার গড়ার আগে যেসব বিষয় ভাবা জরুরি

NGO চাকরি অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের কাজের স্তর ‘পিরামিড’এর ন্যায়, যেখানে পিরামিডের সর্বোচ্চ চূড়ায় থাকেন তার নির্বাহী প্রধান। বাংলাদেশে এনজিও বা এমএফআইগুলি প্রধাণত: পিরামিড সজ্জায় কাজ করে থাকে। ক্ষুদ্রঋণ সংস্থাগুলি’র প্রধান হন একজন নির্বাহী পরিচালক বা এক্সিকিউটিভ ডিরেকটর এবং একেবারে বেসমেন্টের গাঁথুনী তৈরী করেন মাঠকর্মী বা ফিল্ডঅফিসার (Field Officer) বা ক্রেডিট অফিসার (Credit Officer), যে নামেই ডাকুন না কেন।  NGO চাকরি ক্ষুদ্রঋণ এনজিও’তে মাঠকর্মীর ভূমিকা অপরিসীম: ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম পরিচালনাকারী এনজিওগুলি’র ক্ষুদ্রতম ইউনিট হলো ‘মাঠকর্মী’ বা ক্রেডিটঅফিসার।পজিশন বা নামটা ছোট শোনালেও একজন মাঠকর্মী’র কাজের পরিধি কিন্তু বিস্তৃত। কোনরকমে নাস্তাটা শেষ করেই উনি সকাল সকাল ফিল্ডে চলে যান। সমিতিতে এসে তড়িৎ সকলের সাথে কুশল...

বিস্তারিত
মাইক্রো-ক্রেডিট প্রোগ্রাম
গ্রুপভিত্তিক মাইক্রো-ক্রেডিট প্রোগ্রাম:বাইপ্রোডাক্টের গুরুত্ব

গ্রুপভিত্তিক মাইক্রো-ক্রেডিট প্রোগ্রাম বাইপ্রোডাক্টের গুরুত্ব গ্রামীন ব্যাংকের মাইক্রো-ক্রেডিট প্রোগ্রাম চালু হয় মহিলাদের গ্রুপভিত্তিক ঋণদান কর্মসূচি বাস্তবায়নের মাধ্যমে। কোলাটেরাল বা জামানতবিহীন এই ঋণে একের দায়ে গ্রুপের অন্য সদস্যদেরও অলিখিতভাবে একাউন্টেবল করা হয়। যাদেরকে প্রচলিত পদ্ধতি ঋণ পাবার অযোগ্য মনে করেছিলে, কালের পরিক্রমায় তারাই হয়ে ওঠে এদেশের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ঋণী (Debtor)। এদেশে ব্যাংকব্যবস্থাপনায় যেখানে খেলাপী ঋণের পরিমান প্রায় এক তৃতীয়াংশ, জামানতবিহীন এসকল ঋণী’র কাছ থেকে ঋণ ফেরতের হার পঁচানব্বই শতাংশ’র বেশী। গ্রামীন ব্যাংকের গ্রুপভিত্তিক ক্ষুদ্রঋণ ব্যবস্থাপনার এ মডেল দ্রুতই ব্র্যাক, আশা সহ আরো সহস্রাধিক এনজিও’কে আকৃষ্ট করে। ছড়িয়ে পড়ে গ্রাম থেকে শহরের আনাচে-কানাচে। গ্রামীন ব্যাংক ও তার প্রতিষ্ঠাতা ড: মুহম্মদ ইউনুসকে এনে...

বিস্তারিত
যে বিষয়গুলির জবাব ছাড়া ঋণসিদ্ধান্ত নিবেন না। (২য় অংশ)

ঋণসিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে করণীয় প্রশ্ন যে প্রশ্নগুলির জবাব থাকাটা আবশ্যক: ঋণসিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে করণীয় প্রশ্ন যিনি ঋন পাবার জন্য আপনার কাছে এসেছেন, তার কাছে জানতে চান ঠিক কি কারনে তার টাকার প্রয়োজন এবং কত টাকা প্রয়োজন। জিজ্ঞাসা করুন কিভাবে তিনি লোনের টাকাটা কিস্তি (installment) হিসাবে ফেরত দিবেন, কত সময়ের মধ্যে দিবেন, কত সময় অন্তর দিবেন। লোন বিতরনের পরিমান, কিস্তির সাইজ ও সংখ্যা এবং শেষকিস্তি’র তারিখ ইত্যাদি থেকে ‘অংক’ করে বের করুন যে, সম্ভাব্য ঋনী সদস্য’র আবেদিত চাহিদার সাথে মাঠের বাস্তবতা মিলছে কিনা। ঋণসিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে করণীয় প্রশ্ন, ক্ষুদ্রঋণের নিয়ম ও শর্ত, ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম  কাজ এখানেই শেষ নয়। সরজমিনে যাচাই করতে...

বিস্তারিত
যে বিষয়গুলির জবাব ছাড়া ঋণসিদ্ধান্ত নিবেন না।
আপনি কি ক্রেডিট অফিসার? যে বিষয়গুলির জবাব ছাড়া ঋণসিদ্ধান্ত নিবেন না। (১ম অংশ)

যে বিষয়গুলির জবাব ছাড়া ঋণসিদ্ধান্ত নিবেন না। ক্ষুদ্রঋণের বাস্তবতা:  যে বিষয়গুলির জবাব ছাড়া ঋণসিদ্ধান্ত নিবেন না। সুন্দর মুখের প্রেমে পড়া আর অন্যকে টাকা ধার দেয়া দু’টিই খুব সহজ কাজ। অর্থ কেন প্রয়োজন? এই প্রশ্নের জবাব আছে অগনিত। প্রয়োজন না থাকলেও ‘প্রয়োজনীয়’ বানানোর তরিকা আছে শত শত। দুনিয়াতে চলতে গেলে অর্থ বা টাকা-পয়সাই যেহেতু প্রধানতম মাধ্যম, কাজেই ‘কেন আমার অর্থ দরকার’ এই প্রশ্নের শত-হাজার জবাব রয়েছে। উইকিপিডিয়ার তথ্য অনুযায়ী দুনিয়ার শতকরা ১০ ভাগ সবচেয়ে ধনী মানুষের কাছে দুনিয়ার মোট সম্পদের  ৮৫ শতাংশ সম্পদ কুক্ষিগত রয়েছে! আরো একটি তথ্য দেই –দরিদ্রতার দিক থেকে নীচে অবস্থান করা পৃথিবীর শতকরা ৫০ ভাগ মানুষের কাছে...

বিস্তারিত
ক্ষুদ্রঋণ: সমস্যা না সমাধান?
ক্ষুদ্রঋণ: সমস্যা না সমাধান?

ক্ষুদ্রঋণ: সমস্যা না সমাধান? প্রচলিত আছে ক্ষুদ্রঋণের কার্যক্রম কার্যকরভাবে শুরু হয় আমাদের এই বাংলাদেশে। আঠারো কোটি জনসংখ্যার দরিদ্র এই দেশে ১মবারে মতো সমিতিভিত্তিক সফল ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম চালু হয় ১৯৭৬ সালে চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারী থানার জোবরা গ্রামে গ্রামীণ ব্যাংক প্রকল্পের মাধ্যমে । আর এই ক্ষুদ্রঋণের কনসেপ্ট যে মানুষের দারিদ্র্য দূর করতে সমর্থ হতে পারে তা ড: মু: ইউনুস ও তাঁর সৃষ্ট প্রতিষ্ঠান গ্রামীন ব্যাংকের নোবেল প্রাপ্তি’র মাধ্যমে বিশ্ববাসী জানতে পারেন। গল্প দিয়ে শুরু করা যাক… দুইটা উদাহরণ লক্ষ্য করি। আমি যে এলাকায় থাকি, ওখানে একটা শেডওয়ালা কাঁচাবাজার আছে। কাঁচাবাজারের একপাশে তরিতরকারী’র দোকান থাকলেও অন্য আরেকপাশের বেশকিছু দোকানে ডিম ও কলাসহ বিভিন্ন...

বিস্তারিত

ক্ষুদ্রঋণ সম্পর্কিত লেখা সাবমিট করুন







    শর্তাবলীঃ
    – শুধুমাত্র ক্ষুদ্রঋণ সংক্রান্ত (সফলতার গল্প, মাঠপর্যায়ে অভিজ্ঞতা ও দিকনির্দেশনা, সমস্যার সমাধান ইত্যাদি) বিষয়ে লেখা পাঠানো যাবে।
    – নিজের মৌলিক লেখা হতে হবে।
    – প্রতিটি লেখা কমপক্ষে ৭০০ শব্দের হতে হবে।
    – ইউনিকোড (Nikosh font)-এ লিখতে হবে। ফন্ট সাইজ ১০।
    – প্রতিটি লেখা Microsoft Word- এ লিখতে হবে।
    – এ-আই ব্যবহার করে লিখা যাবে না।
    – পূর্বে প্রকাশিত হয়েছে এমন লেখা দেয়া যাবে না।
    -নিজের মৌলিক লেখার ভিতর অন্য কারও লেখার অংশ থাকলে সঠিক রেফারেন্স দিতে হবে।
    – বাছাইকৃত লেখাগুলো সফটওয়ারের মাধ্যমে পরীক্ষা করা হবে। যদি plagiarism দেখা যায়, তবে লেখাটি বাতিল বলে গণ্য হবে।
    – প্রকাশিত লেখার স্বত্ব লেখকের কাছেই থাকবে; স্বস্তি লিমিটেড প্রকাশিত লেখাগুলোর সম্পাদনা,  সংক্ষিপ্তকরণ ও প্রচারমূলক ব্যবহারের অধিকার সংরক্ষণ করে।
    – প্রতি সপ্তাহে নির্বাচিত সেরা লেখা স্বস্তি লিমিটেড ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে এবং  লেখক পাবেন ৫০০ টাকা সমমূল্যের প্রাইজবন্ড সম্মানী।
    – স্বস্তি লিমিটেড ওয়েবসাইটে প্রকাশিত লেখা, লেখক অন্যত্র প্রকাশ করতে পারবেন না।

    bn_BD
    Scroll to Top